ঘটনায় ঝিনাইদহের অনেক রাজনৈতিক নেতার পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এসব সন্দেহভাজনকে পর্যায়ক্রমে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গতকাল সোমবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, এমপি আনার হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শেষ হলে অনেকেই গ্রেপ্তার হতে পারেন। সেই সঙ্গে এমপি আনারের মরদেহ শনাক্ত হলে অনেক কিছুই প্রকাশ করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে।
আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তের এ পর্যায়ে ভারতের কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনসের সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করা মাংসের টুকরাগুলো মানুষের বলে জানা গেছে। তবে সেগুলো এমপি আনারেরই কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। ডিএনএ পরীক্ষার পর এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।